Search

Translate This Page in Any Language [ Break the Language ]

::: Gaxon Health Care :::

মানসিক চাপ কার না রয়েছে। কিন্তু অনেকেই এই চাপ মোকাবিলা করতে পারেন না। মানসিক চাপ প্রভাব ফেলে শরীরেও, দেখা দেয় নানা রোগ।
তা চাপ মানিয়ে নিতে বা নেতিবাচক প্রভাবকে কমিয়ে আনতে চেষ্টা করা যায়। মেডিটেশন ও ইয়োগা এতে আপনাকে সহায়তা করতে পারে।

মানসিক চাপজনিত অবস্থায় আমাদের দেহের ভেতর স্বয়ংক্রিয়ভাবে কিছু হরমোন যেমন কর্টিসোল ও অ্যাড্রিনালিন নিঃসৃত হয় প্রচুর পরিমাণে। এসব হরমোন নিঃসরণের কারণে শরীরে তাৎক্ষণিক কিছু প্রতিক্রিয়া হয়। যেমন রক্তচাপ বাড়ে, নাড়ির গতি বাড়ে, শ্বাস দ্রুততর হয়, ঘাম হতে থাকে। মেডিটেশন ও ইয়োগা এর ঠিক উল্টো কাজটি করে। এতে শরীর ও মনকে শিথিল অবস্থায় নিয়ে নির্দিষ্ট একটি বিষয় বা শব্দের প্রতি মনোযোগ দেওয়ার বা চারদিকের পরিবেশ ও চিন্তা থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলার চেষ্টা করা হয়। এ জন্য নির্দিষ্ট নিয়মে বিশেষ দেহভঙ্গির আসনচর্চা করতে হয়। এগুলো নিয়মিত চর্চায় শ্বাস ও নাড়ির গতি কমে, রক্তচাপ স্থিত হয়, শরীর কার্যকরভাবে অক্সিজেন ব্যবহার করে, ঘাম কম হয়। এ ছাড়া অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি কম পরিমাণে কর্টিসোল হরমোন নিঃসরণ করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। স্বচ্ছভাবে চিন্তা করার এবং মনোযোগের ক্ষমতা বাড়ে। উদ্বেগ, অনিদ্রা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। নিয়মিত মেডিটেশন করলে ধূমপান, মাদকাসক্তির মতো খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করা সহজ হয়
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো

::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::
ফোড়া হলো ত্বক এবং এর নিচের অংশে সংক্রমণের কারণে তৈরি জমা পুঁজ। শরীরে এখানে-ওখানে অনেকের ফোড়া হতে দেখা যায়, বিশেষ করে শিশুদের।

ত্বকের নিচে প্রথমে সংক্রমণ হয়, চারপাশের ত্বক লালচে বা গোলাপি হয়ে ওঠে, ব্যথা হয় এবং স্পর্শেই ব্যথা বাড়ে। পরে এই ফুলে ওঠা লালচে বা বাদামি বিষফোড়ার মধ্যে হলদে বা সাদাটে রঙের পুঁজ জমে, তখন একে চিকিৎসার ভাষায় অ্যাবসেস বলে।

ফোড়া যদি হয়...

১     : জীবাণুনাশক সাবান দিয়ে আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার করুন।
২:    একটা পরিষ্কার কাপড় গরম পানিতে ভিজিয়ে, চিপে নিয়ে হালকাভাবে ফোড়ার ওপর চেপে ধরলে ফোড়াটি গলে যেতে পারে।

৩:       জীবাণুনাশক মলম ফোড়ার ওপর এবং চারপাশে লাগিয়ে নিন।

৪     : জোর করে নিজেই ফোড়া গলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না। কেননা সে ক্ষেত্রে সংক্রমণ আশপাশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। একটা সাধারণ বিষফোড়া সাধারণত ৭ থেকে ১৪ দিনের মাথায় নিজেই গলে যায়। গলে যাওয়ার পর একটা উষ্ণ, পরিষ্কার কাপড়ের খণ্ড বা তুলা বা গজ দিয়ে চেপে ধরে পুঁজ বের করে আনুন। এবার অ্যান্টিবায়োটিক মলম হালকাভাবে লাগিয়ে শিথিল ব্যান্ডেজ দিয়ে ঢেকে দিন।

৫:    ফোড়া ধরার পর হাত ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুছে নেবেন। ব্যবহার্য টাওয়েল, পোশাক-আশাক, বিছানার চাদর ইত্যাদি গরম পানিতে ধুয়ে ইস্ত্রি করে নেবেন, যাতে সংক্রমণ না ছড়ায়।

৬: যদি প্রায়ই মুখে-গালে ফোড়া হয়, তবে দাড়ি কামানোর পর অ্যান্টিসেপটিক ক্রিম ব্যবহার করুন।


কখন চিকিৎসককে দেখাবেন?


বারবার এবং একসঙ্গে অনেক ফোড়া হলে বা জ্বর থাকলে এবং ডায়াবেটিস বা জটিল কোনো রোগ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ফোড়া হলে অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের আগে পুঁজ বের করে নিতে হয়। l সার্জারি বিভাগ,   ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::
::: Gaxon Health Care :::
সাধারণত শোনা যায় যে সুস্থ থাকতে হলে দিনে অন্তত আট গ্লাস পানি পান করতে হবে। কিন্তু এটা আসলে একধরনের মিথ— এমনটাই বলছেন সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা। এই কথার পেছনে বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই।


বিজ্ঞানীরা বলছেন, একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের দৈনিক ২.৬ লিটার ও পূর্ণবয়স্ক নারীর দৈনিক ২.১ লিটার পানি দরকার হয়। কিন্তু এর সবটাই পানি পান করার মাধ্যমে আসে না। পানি ছাড়াও খাবারের মধ্যে থাকা জলীয় অংশ এবং বিপাক ক্রিয়ায় উৎপন্ন পানি, সবটা মিলিয়েই এই চাহিদা পূরণ হয়। চা, কফি, দুধ, দই ও ফলমূলে যথেষ্ট জলীয় অংশ রয়েছে। এ ছাড়া প্রতিদিন যে আমিষ, ফ্যাট ও শর্করাজাতীয় খাবার খাওয়া হয়, তা বিপাক ক্রিয়ায় প্রায় ২৫০ মিলিলিটার পানি উৎপন্ন করে। এর বাইরে ঠিক কতটুকু পানি খেতে হবে তা নির্ণয় করার জন্য আমাদের মস্তিষ্কে পিপাসাকেন্দ্র রয়েছে। সাধারণ আবহাওয়ায় ছয় গ্লাসের মতো পানি খাওয়া যথেষ্ট হলেও কঠোর পরিশ্রম, ঘাম, গরম আবহাওয়া এই চাহিদা বাড়িয়ে দিতে পারে। আর আপনার পিপাসা ও প্রস্রাবের রং তার জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সূচক হিসেবে কাজ করে। এবিসি হেলথ।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

কয়েক ধাপ সিঁড়ি উঠলেন। এতেই হাঁপিয়ে গেলেন! এটি কি কোনো শারীরিক সমস্যা, না অন্য কিছু। এ বিষয়ে কথা বললেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক খান আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, অল্পতেই হাঁপিয়ে ওঠার তিনটি প্রধান কারণ রয়েছে।
সেগুলো হলো— রক্তস্বল্পতা, ফুসফুসের কোনো রোগ এবং হৎপিণ্ডের কোনো অসুখ। রক্তস্বল্পতায় যাঁরা ভুগছেন, তাঁদের অন্যান্য লক্ষণের পাশাপাশি অল্পতেই হাঁপিয়ে ওঠাও একটি লক্ষণ হতে পারে।
কারও কারও ক্ষেত্রে শ্বাসনালির বিভিন্ন রোগেও দেখা দেয় অল্পতেই হাঁপিয়ে ওঠার সমস্যা। যাঁরা অ্যাজমা, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ বা সিওপিডি প্রভৃতি অসুখে ভুগছেন, তাঁদের হতে পারে এমন সমস্যা। ফুসফুসে ফাইব্রোসিস হয়ে যাঁদের ফুসফুসের প্রসারণ ক্ষমতা কমে যায়, তখনো অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠতে পারেন ।
আবার স্বল্প সময়ের কোনো ফুসফুসের অসুখ থেকেও এ সমস্যা দেখা দিতে পরে।
হূৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়া, রক্তপ্রবাহে জটিলতার কারণে ও হূৎপিণ্ডে রক্ত সঞ্চালন কম হলে বুকে ব্যথা
অল্পতেই হাঁপিয়ে ওঠার সমস্যা হতে পারে।

চিনে নিন বিপদচিহ্ন
: অল্পতেই হাঁপিয়ে ওঠার সঙ্গে দ্রুতগতির হূৎস্পন্দন এবং রক্তচাপ কমে যাওয়া
: চেহারা নীল হয়ে যাওয়া
: কথা বলার সময় এক নিঃশ্বাসে কথা শেষ করতে না পারা
: ঘোরের মধ্যে চলে যাওয়া

প্রতিকার ও প্রতিরোধ
অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠলে আতঙ্কিত না হয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করলে হাসপাতালে গিয়ে অক্সিজেন নেওয়ার প্রয়োজনও হতে পারে।
: যাঁদের শীতকালে শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে বা শ্বাসকষ্টে ভুগছেন, তাঁদের চিকিৎসকের পরামর্শমতো শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা করানো উচিত।
: কোনো কিছুতে অ্যালার্জি থাকলে তা এড়িয়ে চলতে হবে।
: যদি বুকে চাপের সঙ্গে অল্প সময়ে হাঁপিয়ে ওঠার সমস্যা হয়,
তাহলে হূৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা পরীক্ষা করে দেখা উচিত।

রক্তস্বল্পতা এড়াতে যা করণীয়—
: খনিজসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে, অন্যান্য পুষ্টি উপাদানও থাকতে হবে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়।
: খালি পায়ে মাটিতে হাঁটা যাবে না।
: কৃমির ওষুধ খেতে পারেন।
: মেয়েদের ক্ষেত্রে মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তস্রাব হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

: বয়স্কদের ক্ষেত্রে রক্তস্বল্পতা দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

কখনো অতিরিক্ত চুল ঝরতে থাকলে বা মাথা টাক হতে শুরু করলে সবাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন বৈকি। এখন জেনে নেওয়া যাক কী কী কারণে অতিরিক্ত চুল ঝরতে পারে।

—বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে চুল পাতলা হওয়াটাই স্বাভাবিক। চল্লিশোর্ধ্ব নারীদের হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়ার পর প্রকৃতিগতভাবেই চুল পাতলা হয়ে যায়। পুরুষদের
.এন্ড্রোজেন হরমোনের প্রভাবে এমনিতেই টাক হওয়ার প্রবণতা থাকে, কারও একটু কম, কারও বেশি।
—টাক পড়ার ক্ষেত্রে বংশগত কারণও থাকতে পারে। সন্তান জন্মের পর চুল পড়ার হার বেশি বেড়ে যায়।
—থাইরয়েডের সমস্যা, টাইফয়েড জ্বর এবং কিছু দীর্ঘমেয়াদি রোগে চুল বেশি পড়তে পারে।
—কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় চুল পড়তে পারে।
—মাথায় ছত্রাক সংক্রমণ, খুশকির আক্রমণ, অপুষ্টি, রক্তশূন্যতা, ভিটামিনের অভাব ইত্যাদি কারণও চুল বেশি পড়ার জন্য দায়ী। অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও উদ্বেগ এবং আকস্মিক কঠিন খাদ্য নিয়ন্ত্রণের সময় চুল পড়ে।
বেশির ভাগ চিকিৎসায় কিছুটা উন্নতি হলেও একেবারে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। ২-৫ শতাংশ মিনস্কিডিল ব্যবহার করে বেশ উপকার পাওয়া যায়। ইদানীং চুল প্রতিস্থাপন করা হয়, কিন্তু মনে রাখবেন, এটি যেমন ব্যয়বহুল, তেমনি অনেক সময় বিপজ্জনক।
চুলের জীবনকাল
দেহের প্রতিটি কোষের মতো চুলেও একটি নির্দিষ্ট আয়ু বা জীবনকাল আছে। একটি চুলের আয়ু সাধারণত দুই থেকে ছয় বছর। এরপর এটি এমনিই ঝরে যায়। তাই প্রতিদিন অন্তত ১০০টি চুল ঝরে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক।
প্রতিরোধ
— বয়সের সঙ্গে চুলের রং পরিবর্তন হয়, এটা মেনে নিতে শিখুন। কলপ, কৃত্রিম রং যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।
— চুলের ধরন বুঝে শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন।
— কোঁকড়া চুল সোজা করার চেষ্টা না করাই ভালো। প্রয়োজনে রাসায়নিকের পরিবর্তে রোলার ব্যবহার করুন।
— টেনে চুল বাঁধা ঠিক নয়। আস্তে চুল আঁচড়াবেন এবং ভেজা চুল বেশি আঁচড়াবেন না। নরম থাকতে চুল ঠিক করুন। ব্রাশের চেয়ে দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা ভালো।

— পুষ্টিকর খাবার খান। প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ গ্রহণ করুন। চুল খুশকিমুক্ত ও পরিষ্কার রাখুন।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::
::: Gaxon Health Care :::

মাথাব্যথা কার না হয়? শিশু থেকে বৃদ্ধ, সবাই কখনো না কখনো মাথাব্যথায় ভোগেন।
মাথাব্যথার ধরন বা কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হয়। এ জন্য প্রথমে প্রয়োজন রোগ নির্ণয় করা।
মাথাব্যথা মূলত দুই প্রকার

ক. ব্যথার উৎস মাথার ভেতর: এমন সমস্যা প্রাইমারি হেডেক নামে পরিচিত। যেমন: মাইগ্রেন, টেনশন হেডেক, ক্লাস্টার হেডেক ইত্যাদি।
১. মাথাব্যথার তাৎক্ষণিক নিরাময় করার জন্য বিভিন্ন বেদনানাশক ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। আবার অতিরিক্ত বেদনানাশক ওষুধ সেবনও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। তাই খুব প্রয়োজন না হলে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত যখন-তখন ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।
২. পরবর্তী সময়ে বারবার মাথাব্যথা যেন না হয় এবং ব্যথার তীব্রতা যেন কম থাকে, তার জন্য কিছু চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।
ব্যথা কমাতে কিছু কিছু অভ্যাসও পরিবর্তন করতে হবে। অতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান, মাদক সেবন, চ-কফি, অনিয়মিত এবং অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ সেবন, রোদ বা অতিরিক্ত গরম আবহাওয়ায় বেশিক্ষণ থাকা, অতিরিক্ত শারীরিক, মানসিক পরিশ্রম, ক্ষুধার্ত থাকা ও সময়মতো না খাওয়া, যেকোনো ধরনের মানসিক চাপ ইত্যাদি মাথাব্যথার কারণ। তাই এসব অভ্যাস পরিবর্তন করলে মাথাব্যথা অনেকাংশে কমে আসবে।
পাশাপাশি ইতিবাচক জীবনচর্চা, সুনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক বা মানসিক বিশ্রাম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন ইত্যাদি মাথাব্যথার প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে।
খ. ব্যথার উৎস যখন মাথার বাইরে: এটি সেকেন্ডারি হেডেক। এমন ব্যথার কারণটি বাইরে কোথাও রয়েছে, যাতে মাথাও আক্রান্ত হয়। যেমন: সাইনুসাইটিস, মাসটয়ডাইটিস, গ্লুকোমা, দাঁতের সমস্যা, আঘাত, মস্তিষ্কের টিউমার ইত্যাদি।

এ ক্ষেত্রে সাধারণত যে কারণে মাথাব্যথা হচ্ছে তা অনুসন্ধান করা জরুরি। একজন স্নায়ু বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা করলেই রোগ নিরাময় সম্ভব
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

:: Gaxon Health Care :::
আমাদের দেশে দাঁতের ক্ষয় বা গর্ত হওয়াকে অনেকেই দাঁতের পোকা বলে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা শত চেষ্টায়ও দাঁতের পোকার অস্তিত্ব খুঁজে পাননি।

তাহলে দাঁতের এই পোকা আসলে কী? সাধারণত চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাদ্য আমাদের মুখের ভেতরে একধরনের জীবাণুর সঙ্গে মিশে অ্যাসিড তৈরি করে। এই অ্যাসিড দাঁতের ওপরের শক্ত আবরণ এনামেলকে ক্ষয় করে এবং পরে গর্তের সৃষ্টি করে। এ রোগের নাম ডেন্টাল ক্যারিজ।
চিনিমিশ্রিত দুধ বা অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাদ্য গ্রহণের পর দাঁতের গায়ে এনামেলের ওপর যে আবরণ সৃষ্টি হয়, তার নাম পেলিক্যাল। এই পেলিক্যালকেই বলা হয় ডেন্টাল প্ল্যাক বা দন্তমল। লাখ লাখ জীবাণুযুক্ত দন্তমলই শিশুদের ডেন্টাল ক্যারিজ বা দাঁত ক্ষয় রোগের প্রধান কারণ।
শিশুদের দাঁত ওঠার পর যেকোনো সময় দাঁত ক্ষয় হতে পারে। এ থেকে ঘন ঘন জ্বর, দাঁতব্যথা, টনসিলের প্রদাহ ইত্যাদি হয়। দাঁতে পোকা হওয়া সত্যি শিশুদের জন্য বড় একটি সমস্যা।
রক্ষা পাওয়ার উপায়
দাঁত শক্ত ব্রাশ দিয়ে জোরে জোরে ঘষলেই দন্তমল পরিষ্কার হয় না। এর জন্য সঠিক পদ্ধতিতে দাঁত ও মাড়ি ব্রাশ করার নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। অর্থাৎ, দাঁত ও মাড়ির ওপর-নিচে ও চারপাশে সঠিক পদ্ধতিতে নিয়মিত দুবেলা পরিষ্কার করতে হবে যেন খাদ্যদ্রব্য এর গায়ে বা মাড়ির ফাঁকে লেগে না থাকে।
দাঁত ও মাড়ি পরিষ্কার না থাকলে বহুদিন জমে থাকা দন্তমল নরম মাড়িতে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে এবং সামান্য আঘাতেই রক্ত বের হয়ে আসতে পারে। কোনো কিছু দেখা বা বোঝার আগেই এই প্রদাহ শুরু হয়ে যেতে পারে। তাই হঠাৎ একদিন সকালে দাঁত ব্রাশ করার সময় শিশু দাঁতব্যথায় কাঁদতে শুরু করলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। যেসব শিশু ফিডার দিয়ে দুধ খায় বা ঘুমের মধ্যেও ফিডার মুখে দিয়ে রাখে, তাদের মধ্যে দাঁত ক্ষয় বেশি হয়।
শিশুদের চিনিজাতীয় বা মিষ্টি খাদ্য খাওয়ার পর কুলকুচা করা বা প্রয়োজনে দাঁত ব্রাশ করার অভ্যাস করান। সঠিক পদ্ধতিতে দাঁত ব্রাশ করতে শেখান। বেশির ভাগ ডেন্টাল ক্যারিজ খালি চোখে দেখা যায় না। ব্যথা শুরু হলেই চিকিৎসক দেখানো ছাড়া নিয়মিত মুখ ও দাঁত পরীক্ষা করানো উচিত; বছরে অন্তত দুবার।

দুধদাঁত পড়ে যাবে বলে অনেকের ধারণা, এর বেশি যত্ন নেওয়ার দরকার নেই। কিন্তু দুধদাঁত সুস্থভাবে না পড়লে স্থায়ী দাঁত সঠিক অবস্থানে আসে না।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

অ্যালার্জির কারণে অনেকেরই নাভিশ্বাস হতে হয়। হাঁচি-কাশি, নাক দিয়ে পানি পড়া থেকে শুরু করে খাদ্য ও ওষুধের জন্য মারাত্মক প্রতিক্রিয়া, শ্বাসকষ্ট বা ত্বকে দানা বা চাকা হতে পারে অ্যালার্জির কারণে। এমনকি কখনো রোগী জ্ঞান হারাতে পারে। তাই অ্যালার্জিকে ছোট করে দেখা ঠিক নয়।
লক্ষণ

ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন, হঠাৎ করে শুরু হলো হাঁচি বা শ্বাসকষ্ট। কেউ হয়তো বেড়াতে গেছেন পার্কে, ফুলের রেণু নাকে যেতেই দম আটকে আসতে চাইল। গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ মাছ, দুধ খেলেই কারও শুরু হয় চুলকানি বা লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠে চামড়া। এগুলোই অ্যালার্জির লক্ষণ।
কেন হয়?
সাধারণত বস্তুবিশেষের প্রতি অতি সংবেদনশীলতার প্রবণতা মানুষ পরিবার থেকেই পেয়ে থাকে। যেসব শিশু জন্মের পর মাতৃদুগ্ধ পান করেনি, তাদের এই সমস্য বেশি। অ্যালার্জি থাকলে ওই বিশেষ পদার্থের সংস্পর্শে এলেই রক্তে অবস্থিত বিশেষ কোষ থেকে প্রচুর পরিমাণে হিস্টামিন, সেরোটনিন ইত্যাদি রাসায়নিক পদার্থ নিঃসৃত হতে থাকে। এই পদার্থগুলো দ্রুত সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে ও নানা উপসর্গ তৈরি করে। যেমন কাশি, হাঁচি, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি। কখনো রক্তচাপ কমিয়ে দিয়ে বিপদ ঘটাতে পারে।
চিকিৎসা
অ্যালার্জি হয় এমন বস্তু বা দ্রব্য থেকে সযত্নে নিজেকে দূরে রাখতে হবে। অ্যালার্জির প্রকোপ কমাতে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ব্যবহূত হয়, বিশেষ ও জরুরি পরিস্থিতিতে ইনজেকশনও দরকার হয়। এ ছাড়া রয়েছে ভ্যাকসিন বা ইমুনোথেরাপি।
সত্যিকার অর্থে অ্যালার্জির কোনো সুনির্দিষ্ট ও স্থায়ী চিকিৎসা নেই। ওষুধ দিয়ে উপসর্গ কিছু দিন দমিয়ে রাখা যায়। কিন্তু ওষুধ বন্ধ করলেই আবার শুরু হয়।
তবে ভ্যাকসিন বা ইমুনোথেরাপি এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে স্বল্পমাত্রা থেকে পর্যায়ক্রমে উচ্চতর মাত্রায় অ্যালার্জেন (যে বস্তুর মাধ্যমে রোগীর শরীরে উপসর্গ দেখা দেয়) রোগীর শরীরে প্রবেশ করানো হয়, যাতে পরে ওই বস্তুর প্রতি সংবেদনশীলতা কমে যায়।

অ্যালার্জিজনিত হাঁপানি (অ্যাজমা), অ্যালার্জিক রাইনাইটিস ও অ্যালার্জিক কনজাংটিভাইটিসের ক্ষেত্রে এই ভ্যাকসিন অত্যন্ত কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।

Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

মেয়েদের ঠোঁটের ওপর, চিবুক, বুক, পেট বা পিঠে যদি তুলনামূলক মোটা, কালো কখনো বা একটু ঘন লোম দেখা দেয়, তাতে যেকোনো মেয়েই বিব্রত এবং দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। ডাক্তারি ভাষায় এই অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধিকে হারসুটিজম বলা হয়।

এ সমস্যা খুব বিরল কিছু নয়। সমীক্ষায় দেখা গেছে যে বিশ্বব্যাপী ৫% থেকে ১৫% বয়ঃসন্ধিপ্রাপ্ত বা প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েরা এ সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন। তবে পারিবারিক ইতিহাস, গোত্র বা জাতিভেদে এর তারতম্য দেখা যায়। মধ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার মেয়েদের মধ্যে এ সমস্যা বেশি। ওজন আধিক্য বা স্থূল মেয়েদেরও এ সমস্যা বেশি হয়।
কীভাবে অবাঞ্ছিত লোম তৈরি হয়?
মেয়েদের শরীরে স্বাভাবিকভাবে এন্ড্রোজেন বা পুরুষ হরমোনের পরিমাণ খুব অল্প। কিন্তু কখনো ডিম্বাশয় বা এডরেনাল গ্রন্থি থেকে এই এন্ড্রোজেন অধিক পরিমাণে তৈরি হলে বা এন্ড্রোজেনের অধিক কার্যকারিতার কারণে এই হারসুটিজম দেখা দিতে পারে।
কী কী কারণে অতিরিক্ত এন্ড্রোজেন তৈরি হয়?
প্রথমেই জেনে নেওয়া ভালো যে এটা কোনো রোগ নয়, বরং লক্ষণ। বিভিন্ন কারণে পুরুষ হরমোন এন্ড্রোজেনের আধিক্য হয় মেয়েদের রক্তে।

কারণগুলো হলো:
 পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রম: ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে অবাঞ্ছিত লোমের কারণ এটি। অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধির পাশাপাশি মুখে ব্রন, মাথার চুল পরা, ঘাড়ে কালো দাগ, ওজন বৃদ্ধি বা স্থ্থূলতা, অনিয়মিত মাসিক, গর্ভধারণে সমস্যা, উচ্চ রক্তশর্করা-কোলেস্টরল, উচ্চ রক্তচাপ, ডিম্বাশয়ে সিস্ট ইত্যাদি থাকতে পারে।
 অনির্ণিত কারণ: অনেক সময় সুনির্দিষ্ট কারণ অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরও পাওয়া যায় না। পারিবারিক ইতিহাস থাকে বা স্থূল মেয়েদের ক্ষেত্রে দেখা দেয়।
 ডিম্বাশয় এবং এডরেনালগ্রন্থির টিউমার বা হাইপারপ্লাসিয়া: এ রকম টিউমার থেকে অত্যধিক পরিমাণ এন্ড্রোজেন হরমোন নিঃসরণের জন্য গলার স্বর পরিবর্তিত হতে পারে, শরীরের গঠন বা মাংসপেশির পুরুষালি পরিবর্তন ঘটে, এমনকি জননেন্দ্রিয়রও পরিবর্তন দেখা দেয়।
 অন্যান্য হরমোনজনিত রোগ: থাইরয়েডের সমস্যা, কুসিংস সিনড্রম, এক্রোমেগালি, প্রোলেকটিনোমা, ইনসুলিন রেজিসটেন্স সিনড্রম ইত্যাদি কারণে এই সমস্যা হতে পারে। তবে এগুলো বিরল সমস্যা।
 ওষুধ: ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়ও এ সমস্যা হতে পারে। যেমন স্টেরয়েড, ডেনাজল, মিনোক্সিডিল, মেটোক্লোপ্রামাইড, মিথাইলডোপা, ফেনোথায়াজিন, প্রজেস্টেরন ইত্যাদি।
চিকিৎসা:
 কারণ নির্ধারণ এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া জরুরি।
 বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয় এবং কমপক্ষে ছয় মাস সময় লাগতে পারে ফল পাওয়া শুরু হতে।
 ওষুধের পাশাপাশি ওয়াক্সিং, শেভিং, ক্রিম, ইলেকট্রলাইসিস, লেসার ইত্যাদির মাধ্যমে সাময়িকভাবে লোম কমিয়ে ফেলা যায়।

 ওজন কমানো অত্যন্ত জরুরি। উচ্চ রক্তশর্করা, কোলেস্টরল বা উচ্চরক্তচাপ হলে চিকিৎসা নিন।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

সুস্থ, স্বাভাবিক জীবনের জন্য দরকার একটি সুস্থ হূদ্যন্ত্র। কোনো রকম পূর্বাভাস ছাড়াই হূদেরাগ যেকোনো সময় কেড়ে নেয় জীবন। সারা বিশ্বে হূদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতি বছর প্রায় দুই কোটি লোকের মৃত্যু হয়। হার্ট অ্যাটাক হওয়ার পর প্রায় ৪০ শতাংশ রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার আগেই মৃত্যুবরণ করেন। তাই আক্রান্ত হওয়ার আগেই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
হূদেরাগ কেন হয়, কাদের হয়

 পরিবারে কারও হূদেরাগ থাকলে
 অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস
 অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ
 অতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান
 অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা এবং অলস জীবনযাত্রা
 অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ, উৎকণ্ঠা
 অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। এই বিষয়গুলো একজন মানুষের হূদেরাগের ঝুঁকি বা আশঙ্কা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়। একবার ভেবে দেখুন, এর কোনোটি বা একাধিক আপনার জন্যও প্রযোজ্য কি না।
নিয়ম মেনে চলুন: যদি আপনি ঝুঁকিপূর্ণ তালিকায় পড়েও যান, তবু হতাশ হওয়ার বা ভেঙে পড়ার কিছু নেই। আপনি একটু সচেতন হলেই হূদেরাগকে ঠেকাতে পারবেন। তার জন্য আপনার চাই একটি সুশৃঙ্খল ও সুনিয়ন্ত্রিত জীবন।
 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। রক্তে উচ্চ শর্করা রক্তনালিগুলোতে নেতিবাচক পরিবর্তন আনে যা হূদেরাগকে ত্বরান্বিত করে।
 উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করুন, জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনুন, নিয়মিত ওষুধ খান।
 ধূমপান, তামাক পাতা, জর্দা, গুল ইত্যাদি চিরতরে পরিহার করুন। তামাকের নানা রকম বিষাক্ত পদার্থের প্রতিক্রিয়ায় ধমনি, শিরার নানা রকম সমস্যা হয়।
 অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন। ওজন বেড়ে গেলে হূদ্যন্ত্রকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হয়।
 হূদ্যন্ত্রকে সুস্থ রাখার জন্য ব্যায়ামের বিকল্প নেই। প্রতিদিন হাঁটুন, কায়িক শ্রমের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
 খাবারে অতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে হবে।
 কম চর্বি ও কম কোলস্টেরলযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। এর পরিবর্তে শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার বেছে নিন।

 অতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি এবং মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

আগামীকাল ১৩ মার্চ, বিশ্ব কিডনি দিবস। কিডনি রোগ সম্পর্কে অনেকেই সঠিকভাবে জানেন না। এই রোগের লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায় নিয়ে কথা বলেছেন বারডেম জেনারেল হাসপাতালের নেফ্রোলজি (কিডনি রোগ) বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সারোয়ার ইকবাল।


কেন হয় কিডনির রোগ?
কিডনি রোগের প্রধানতম কারণ কিডনির প্রদাহ। উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে তা থেকেও হতে পারে এই রোগ। আবার যাঁদের রক্তচাপ অতিরিক্ত কম থাকে, তাঁদেরও হঠাৎ বিকল হয়ে যেতে পারে কিডনি। তবে এ ক্ষেত্রে রোগটি সহজে নিরাময়যোগ্য।

কীভাবে বুঝবেন কিডনির সমস্যা?
কিডনির রোগীদের শারীরিক দুর্বলতা, ক্ষুধামন্দা, বমি, পায়ে পানি আসা—এ ধরনের সমস্যা হতে পারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শুরুর দিকে তেমন কোনো লক্ষণ থাকে না। যখন সমস্যা দেখা দেয়, তখন হয়তো দুটি কিডনিই সম্পূর্ণভাবে নষ্ট হয়ে যায় এবং তা থেকে নিরাময়ের জন্য তেমন কিছু করার থাকে না। তাই কিডনি ভালো আছে কি না তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে জেনে নেওয়া উচিত। এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে রয়েছে প্রস্রাব পরীক্ষা ও রক্তে ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ নির্ণয় করা।

যাঁরা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন

প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে পরিমাণমতো। প্রতিদিন একটি ডিমের সাদা অংশ, দুই টুকরো মাছ এবং দুই টুকরো মুরগির মাংস খাবেন। আমিষসমৃদ্ধ খাবার এর চেয়ে বেশি খাওয়া যাবে না। কামরাঙা খাওয়া চলবে না একদমই। এটি আপনার কিডনিকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করবে। যাঁদের কিডনির সমস্যা খুব বেশি, তাঁদের অন্যান্য ফলের ব্যাপারেও রয়েছে নিষেধাজ্ঞা। অনেকের পা ফুলে যায়, তাঁরা এক দিনে এক লিটারের বেশি পানি পান করতে পারবেন না।

কারা রয়েছেন কিডনির রোগের ঝুঁকিতে?

বয়স্ক ব্যক্তিরা রয়েছেন ঝুঁকিতে। ৩৫ বছর বয়সের পর থেকে প্রতিবছরই কিডনির কার্যক্ষমতা কিছুটা কমতে থাকে। ৭০ বছর নাগাদ তা অত্যন্ত কমে যায়, আর তাই বেড়ে যায় কিডনির রোগের ঝুঁকি। যাঁদের ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে নেই, তাঁরাও রয়েছেন ঝুঁকিতে। আগুনে পোড়া, ডায়রিয়া বা অতিরিক্ত বমি হওয়ার কারণে রক্তচাপ কমে যায়, তখন কিডনি রোগ হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

প্রতিরোধ করুন


পর্যাপ্ত পানি পান করুন। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দৈনিক আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করা প্রয়োজন। আবার যাঁরা খুব বেশি দৈহিক পরিশ্রম করেন, তাঁদের প্রতিদিনের পানির চাহিদা আরও বেশি। আর যাঁদের প্রস্রাবে সংক্রমণ হয়, তাঁদের প্রচুর পানি পান করা উচিত। কামরাঙা খাওয়ার ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। আপনার কিডনি ভালো আছে কি না তা জানার জন্য অন্তত একবার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান।

Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

হাঁটতে গেলেই টের পাচ্ছেন পায়ের গোড়ালিতে বেশ ব্যথা। অনেকটা কাঁটা বিঁধলে যে রকম হয় তেমন। আবার শীতে তো বটেই, সারা বছর পা ফাটার সমস্যা আছে। এ বিষয়ে নানা পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (পঙ্গু হাসপাতাল) সহকারী অধ্যাপক মনিরুল হক।

কেন হয় গোড়ালিতে ব্যথা?
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ ধরনের ব্যথার নির্দিষ্ট কোনো কারণ থাকে না। তবে ক্যালকেনিয়ান স্পার ও প্যান্টার ফাসাইটিস নামক অসুখে গোড়ালিতে ব্যথা হতে পারে। পুরু ব্যান্ডের মতো একটি অংশের সাহায্যে পায়ের গোড়ালির হাড় পায়ের পাতার অন্যান্য অংশের সঙ্গে লাগানো থাকে, সেই ব্যান্ডটি কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ­প্যান্টার ফাসাইটিস নামক রোগ হয়। হাঁটতে গিয়ে বা দৌড়াতে গিয়ে বা কোনো কারণে হঠাৎ ব্যথা লেগে এমনটা হতে পারে। বয়সজনিত কারণেও কারও কারও এমন হয়। আর ক্যালকেনিয়ান স্পার নামক রোগটিতে পায়ের ক্যালকেনিয়াম নামক হাড়ে খানিকটা বাড়তি হাড় তৈরি হয়, যার ফলে গোড়ালিতে ব্যথা করতে পারে।

কাদের হয় গোড়ালির ব্যথা?
উচ্চতার তুলনায় ওজন বেশি এবং যাঁরা ডায়াবেটিসে ভুগছেন, সাধারণত তাঁদেরই এ ধরনের ব্যথা বেশি হয়ে থাকে। মেয়েদের মধ্যে এ ধরনের সমস্যা বেশি হয়ে থাকে, তবে যে কেউই ভুগতে পারেন গোড়ালির ব্যথায়।

কী করবেন গোড়ালিতে ব্যথা হলে?
নরম স্যান্ডেল ব্যবহার করুন। এমন জুতো পরুন, যা আপনার গোড়ালিকে পায়ের আঙুলের থেকে কিছুটা উঁচুতে রাখবে। ব্যথা কমানোর জন্য ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। আক্রান্ত স্থানে গরম সেঁক দিতে পারেন। সমস্যা বেশি মনে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। প্রয়োজনে আপনাকে ফিজিওথেরাপি নিতে হতে পারে।

পায়ের গোড়ালি অতিরিক্ত ফাটছে?
শীতকালে অনেকেরই গোড়ালি ফাটে। কারও কারও আবার সারা বছরই গোড়ালি ফাটার সমস্যা থাকে। ফাটা গোড়ালির কারণেও হতে পারে ব্যথা। ফাটা গোড়ালি সহজেই জীবাণুর দ্বারা সংক্রমণ হতে পারে। এটি প্রতিরোধ করতে পা পরিষ্কার রাখতে হবে। পায়ের গোড়ালিতে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।

কিছু সতর্কতা
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। উচ্চতার তুলনায় যদি আপনার ওজন বেশি থাকে, তাহলে তা কমাতে চেষ্টা করুন। খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রা পরিবর্তনের মাধ্যমে অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। আরামদায়ক জুতা ব্যবহার করতে হবে।


Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

শীত পেরিয়ে এখন গরম পড়তে শুরু করেছে। আবহাওয়ার এই পরিবর্তনের সময়ে দেখা দেয় নানা অসুখ-বিসুখ। এ সময়ে ছড়ায় এমনি একটি মারাত্মক রোগের নাম টাইফয়েড। টাইফয়েড রোগ পানিবাহিত। সালমনেলা টাইফি ও প্যারাটাইফি জীবাণু থেকে টাইফয়েড রোগ হয়ে থাকে।
টাইফয়েডের লক্ষণ

প্রচণ্ড মাথাব্যথা, গলাব্যথা, পেটব্যথা, শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া, জ্বরে শরীরের তাপমাত্রা ১০৩-১০৪ ফারেনহাইট, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, চামড়ায় লালচে দানা দেখা দেওয়া টাইফয়েডের প্রাথমিক লক্ষণ। অনেক ক্ষেত্রেই এই জ্বর প্রথম সপ্তাহে ধরা পড়ে না। দ্বিতীয় বা তৃতীয় সপ্তাহে জ্বর ধরা পড়ে এবং মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। ওষুধ চলা অবস্থায়ও সপ্তাহ খানেক জ্বর থাকতে পারে।
টাইফয়েডের কারণ
টাইফয়েডের অন্যতম কারণ হলো দূষিত খাবার গ্রহণ। এ ছাড়া আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে এবং পানির মাধ্যমেও এই রোগের জীবাণু ছড়ায়। এ রোগের জটিলতাও নেহাত কম নয়। রক্তক্ষরণ, অগ্নাশয়ে প্রদাহ, মেরুদণ্ডে সংক্রমণ এমনকি কিডনিতেও বড় ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে টাইফয়েড থেকে।
কী করবেন
টাইফয়েড হলে কী করতে হবে সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন চিকিত্সক ড. দীনা শারমিন—
রক্ত পরীক্ষা
টাইফয়েড পানিবাহিত জীবাণুর মাধ্যমে ছড়ায়। তাই টাইফয়েড হয়েছে কি না, তা বুঝতে সবার আগে অসুস্থ ব্যক্তির রক্ত পরীক্ষা করতে হবে।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা
সব সময় পরিষ্কার পোশাক পরতে হবে। নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। অবশ্যই হাত ভালোভাবে ধুতে হবে। ঘরের জিনিসপত্র নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে এবং আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহূত জিনিসপত্র আলাদা করে রাখতে হবে।
পানি, খাবারে সতর্কতা
পানি ফুটিয়ে পান করতে হবে। খাবার গরম করে খেতে হবে। বাইরের খাবার খেলে সব সময় সচেতন থাকতে হবে। অপরিষ্কার শাক-সবজি ও কাঁচা-ফলমূল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
বাসস্থান ও টয়লেটের সুব্যবস্থা
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট ব্যবহার করতে হবে। লক্ষ রাখতে হবে কোনোভাবেই যেন টয়লেটে ময়লা বা পানি জমে না থাকে। আক্রান্ত ব্যক্তির টয়লেট নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। আক্রান্ত ব্যক্তিকে খোলামেলা ও পরিষ্কার বাসায় রাখতে হবে।

টাইফয়েড হয়েছে কি না, তা যেমন রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হতে হবে, তেমনি ওষুধ খাওয়ার জন্যও অবশ্যই রোগীকে একজন চিকিত্সকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

অনেকেই কমবেশি এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়েন। সবার সঙ্গে বসে কথা বলছেন, হঠাৎ পেটে নিম্নমুখী চাপ, অর্থাৎ গ্যাস।
একটু বেশি বয়সে এ সমস্যা বেশি হয়। পেটে গ্যাসের আক্রমণ কেন হয়, সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকলে আপনি সহজেই অপ্রীতিকর অবস্থা এড়াতে পারেন। আঁশযুক্ত খাবার ও শাকসবজি বেশি খেলে পাকস্থলী তার সবটা সহজে পরিপাক করতে পারে না। কিছু খাবার অপরিপাক অবস্থায় চলে যায় ক্ষুদ্রান্ত্রে। সেখানে কিছু ব্যাকটেরিয়া ওসব খাবার খায়। এদের আয়ু খুব কম। মৃত ব্যাকটেরিয়াগুলো থেকে গ্যাস তৈরি হয়। অস্বস্তির কারণ এটাই। তাই সকাল ও দুপুরে শাকসবজি-ফলমূল পরিমিত খাওয়া ভালো। দিনে খেলে সমস্যা নেই, কারণ হাঁটা-চলাফেরায় থাকলে খাদ্য সহজে পরিপাক হয়। বিকেল ও রাতে ওসব খাবার খুব কম খান। ঘন ডালও সহজে পরিপাক হয় না। ফল বা ফ্রুকটোজও দুর্ভোগের কারণ হতে পারে। পরিমিত আহার গ্যাসের প্রকোপ কমায়। কারও গ্যাসের সমস্যা দীর্ঘদিন চলতে থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। পেটে গ্যাসের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা ক্যানসারের লক্ষণও হতে পারে।


It`s suggest by expert you can read

পেটে যাদের গ্যাসের সমস্যা তারা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নাক্স ভমিকা ২০০ একবার খালি পেটে এক ডোজ খাবেন। এক মাসের মধ্যে না কমলে সালফার ২০০ খালি পেটে একবার খাবেন। ৯৫% লোকের গ্যাসের সমস্যা এতেই চলে যাবে। সাবধান, তাড়াতাড়ি আরোগ্যের আশায় ওষুধ দ্বিতীয়বার খাবেন না। খালিপেটে ওষুধ খাওয়ার পর এক ঘণ্টার মধ্যে কিছু খাবেন না। সেই সাথে দুই বেলা আহারের পর ২/৩ মিনিট বজ্রাসনে বসলে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্যাসের সমস্যা চলে যাবে। মহিলারা নামাজ পড়ার সময় যেভাবে বসে তাশাহুদ (আত্তাহিয়াতু) ও দরূদ পড়েন সেভাবে বসাকেই (ঘাড় ও মেরুদণ্ড সোজা রেখে) যোগশাস্ত্রে বজ্রাসন বলে।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

চোখের নিচে কালি নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই। এই চোখের কালি দূর করতে কত কিছুই না করলেন। একটু কমলেও আবার আগের মতো হয়ে যায়। তাহলে উপায়? পরামর্শ দিয়েছেন মিডফোর্ড হাসপাতালের চক্ষু বিভাগের প্রধান অধ্যাপক শামসুল হক।

এর কারণ
 জন্মগত
 নিদ্রাহীনতা
 অ্যালার্জি
 ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
 রক্তস্বল্পতা
 গর্ভাবস্থা বা ঋতুচক্রের সময়
 বয়সের প্রভাব
 অনেক সময় যকৃতের সমস্যা
সমস্যা দূর করতে
 পরিমিত ঘুমানোর অভ্যাস। অন্তত সাত-আট ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
 ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায় এমন ওষুধ পরিহার করতে হবে।
 পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করুন। তবে রাতে ঘুমানোর আগে বেশি পানি খাওয়া অনুচিত।
 চোখ কচলানো একেবারে বাদ দিন। চোখে ঠান্ডা সেঁক দিতে পারেন।
 মাথার নিচে অতিরিক্ত বালিশ ব্যবহার করতে পারেন। এটি অনেক সময় চোখের ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে।

 প্রচুর সবুজ মৌসুমি শাকসবজি আর ফলমূল খান।
 ধূমপান থেকে বিরত থাকুন।
 দুশ্চিন্তা আর মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকুন।
 রোদে বাইরে বের হলে রোদচশমা ব্যবহার করতে পারেন।

ঘরে বসে সহজেই আপনি প্রাকৃতিক উপায়ে চোখের নিচের কালি দূর করতে পারেন।
 পাতলা করে কাটা শসা চোখে দিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট চোখ বন্ধ রাখুন।
 ব্যবহূত টি ব্যাগ ফ্রিজে রেখে সকালে ১০ থেকে ১৫ মিনিট চোখে রাখুন।
 পাতলা করে কাটা আলুর টুকরা ফ্রিজে রেখে চোখে রাখুন।
 আলু ও শসা সমপরিমাণে মিশিয়ে চোখের চারপাশে ক্রিম হিসেবে লাগাতে পারেন।
 টমেটোর রস অনেক ক্ষেত্রে উপকারী।

কখন চিকিৎসককে দেখানো জরুরি
চোখের কালো দাগ এবং ফোলা যদি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এবং দৃষ্টিতে ব্যাঘাত ঘটে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। অযথা বাজারের বাহারি ক্রিমে আকৃষ্ট হবেন না। এতে উল্টো হিতে বিপরীত হতে পারে।

নিয়মিত নিজের যত্ন নিন, হাসিখুশি থাকুন।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::