Search

Translate This Page in Any Language [ Break the Language ]

:: Gaxon Health Care :::
আমাদের দেশে দাঁতের ক্ষয় বা গর্ত হওয়াকে অনেকেই দাঁতের পোকা বলে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা শত চেষ্টায়ও দাঁতের পোকার অস্তিত্ব খুঁজে পাননি।

তাহলে দাঁতের এই পোকা আসলে কী? সাধারণত চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাদ্য আমাদের মুখের ভেতরে একধরনের জীবাণুর সঙ্গে মিশে অ্যাসিড তৈরি করে। এই অ্যাসিড দাঁতের ওপরের শক্ত আবরণ এনামেলকে ক্ষয় করে এবং পরে গর্তের সৃষ্টি করে। এ রোগের নাম ডেন্টাল ক্যারিজ।
চিনিমিশ্রিত দুধ বা অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাদ্য গ্রহণের পর দাঁতের গায়ে এনামেলের ওপর যে আবরণ সৃষ্টি হয়, তার নাম পেলিক্যাল। এই পেলিক্যালকেই বলা হয় ডেন্টাল প্ল্যাক বা দন্তমল। লাখ লাখ জীবাণুযুক্ত দন্তমলই শিশুদের ডেন্টাল ক্যারিজ বা দাঁত ক্ষয় রোগের প্রধান কারণ।
শিশুদের দাঁত ওঠার পর যেকোনো সময় দাঁত ক্ষয় হতে পারে। এ থেকে ঘন ঘন জ্বর, দাঁতব্যথা, টনসিলের প্রদাহ ইত্যাদি হয়। দাঁতে পোকা হওয়া সত্যি শিশুদের জন্য বড় একটি সমস্যা।
রক্ষা পাওয়ার উপায়
দাঁত শক্ত ব্রাশ দিয়ে জোরে জোরে ঘষলেই দন্তমল পরিষ্কার হয় না। এর জন্য সঠিক পদ্ধতিতে দাঁত ও মাড়ি ব্রাশ করার নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। অর্থাৎ, দাঁত ও মাড়ির ওপর-নিচে ও চারপাশে সঠিক পদ্ধতিতে নিয়মিত দুবেলা পরিষ্কার করতে হবে যেন খাদ্যদ্রব্য এর গায়ে বা মাড়ির ফাঁকে লেগে না থাকে।
দাঁত ও মাড়ি পরিষ্কার না থাকলে বহুদিন জমে থাকা দন্তমল নরম মাড়িতে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে এবং সামান্য আঘাতেই রক্ত বের হয়ে আসতে পারে। কোনো কিছু দেখা বা বোঝার আগেই এই প্রদাহ শুরু হয়ে যেতে পারে। তাই হঠাৎ একদিন সকালে দাঁত ব্রাশ করার সময় শিশু দাঁতব্যথায় কাঁদতে শুরু করলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। যেসব শিশু ফিডার দিয়ে দুধ খায় বা ঘুমের মধ্যেও ফিডার মুখে দিয়ে রাখে, তাদের মধ্যে দাঁত ক্ষয় বেশি হয়।
শিশুদের চিনিজাতীয় বা মিষ্টি খাদ্য খাওয়ার পর কুলকুচা করা বা প্রয়োজনে দাঁত ব্রাশ করার অভ্যাস করান। সঠিক পদ্ধতিতে দাঁত ব্রাশ করতে শেখান। বেশির ভাগ ডেন্টাল ক্যারিজ খালি চোখে দেখা যায় না। ব্যথা শুরু হলেই চিকিৎসক দেখানো ছাড়া নিয়মিত মুখ ও দাঁত পরীক্ষা করানো উচিত; বছরে অন্তত দুবার।

দুধদাঁত পড়ে যাবে বলে অনেকের ধারণা, এর বেশি যত্ন নেওয়ার দরকার নেই। কিন্তু দুধদাঁত সুস্থভাবে না পড়লে স্থায়ী দাঁত সঠিক অবস্থানে আসে না।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

অ্যালার্জির কারণে অনেকেরই নাভিশ্বাস হতে হয়। হাঁচি-কাশি, নাক দিয়ে পানি পড়া থেকে শুরু করে খাদ্য ও ওষুধের জন্য মারাত্মক প্রতিক্রিয়া, শ্বাসকষ্ট বা ত্বকে দানা বা চাকা হতে পারে অ্যালার্জির কারণে। এমনকি কখনো রোগী জ্ঞান হারাতে পারে। তাই অ্যালার্জিকে ছোট করে দেখা ঠিক নয়।
লক্ষণ

ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন, হঠাৎ করে শুরু হলো হাঁচি বা শ্বাসকষ্ট। কেউ হয়তো বেড়াতে গেছেন পার্কে, ফুলের রেণু নাকে যেতেই দম আটকে আসতে চাইল। গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ মাছ, দুধ খেলেই কারও শুরু হয় চুলকানি বা লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠে চামড়া। এগুলোই অ্যালার্জির লক্ষণ।
কেন হয়?
সাধারণত বস্তুবিশেষের প্রতি অতি সংবেদনশীলতার প্রবণতা মানুষ পরিবার থেকেই পেয়ে থাকে। যেসব শিশু জন্মের পর মাতৃদুগ্ধ পান করেনি, তাদের এই সমস্য বেশি। অ্যালার্জি থাকলে ওই বিশেষ পদার্থের সংস্পর্শে এলেই রক্তে অবস্থিত বিশেষ কোষ থেকে প্রচুর পরিমাণে হিস্টামিন, সেরোটনিন ইত্যাদি রাসায়নিক পদার্থ নিঃসৃত হতে থাকে। এই পদার্থগুলো দ্রুত সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে ও নানা উপসর্গ তৈরি করে। যেমন কাশি, হাঁচি, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি। কখনো রক্তচাপ কমিয়ে দিয়ে বিপদ ঘটাতে পারে।
চিকিৎসা
অ্যালার্জি হয় এমন বস্তু বা দ্রব্য থেকে সযত্নে নিজেকে দূরে রাখতে হবে। অ্যালার্জির প্রকোপ কমাতে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ব্যবহূত হয়, বিশেষ ও জরুরি পরিস্থিতিতে ইনজেকশনও দরকার হয়। এ ছাড়া রয়েছে ভ্যাকসিন বা ইমুনোথেরাপি।
সত্যিকার অর্থে অ্যালার্জির কোনো সুনির্দিষ্ট ও স্থায়ী চিকিৎসা নেই। ওষুধ দিয়ে উপসর্গ কিছু দিন দমিয়ে রাখা যায়। কিন্তু ওষুধ বন্ধ করলেই আবার শুরু হয়।
তবে ভ্যাকসিন বা ইমুনোথেরাপি এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে স্বল্পমাত্রা থেকে পর্যায়ক্রমে উচ্চতর মাত্রায় অ্যালার্জেন (যে বস্তুর মাধ্যমে রোগীর শরীরে উপসর্গ দেখা দেয়) রোগীর শরীরে প্রবেশ করানো হয়, যাতে পরে ওই বস্তুর প্রতি সংবেদনশীলতা কমে যায়।

অ্যালার্জিজনিত হাঁপানি (অ্যাজমা), অ্যালার্জিক রাইনাইটিস ও অ্যালার্জিক কনজাংটিভাইটিসের ক্ষেত্রে এই ভ্যাকসিন অত্যন্ত কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।

Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

মেয়েদের ঠোঁটের ওপর, চিবুক, বুক, পেট বা পিঠে যদি তুলনামূলক মোটা, কালো কখনো বা একটু ঘন লোম দেখা দেয়, তাতে যেকোনো মেয়েই বিব্রত এবং দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। ডাক্তারি ভাষায় এই অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধিকে হারসুটিজম বলা হয়।

এ সমস্যা খুব বিরল কিছু নয়। সমীক্ষায় দেখা গেছে যে বিশ্বব্যাপী ৫% থেকে ১৫% বয়ঃসন্ধিপ্রাপ্ত বা প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েরা এ সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন। তবে পারিবারিক ইতিহাস, গোত্র বা জাতিভেদে এর তারতম্য দেখা যায়। মধ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার মেয়েদের মধ্যে এ সমস্যা বেশি। ওজন আধিক্য বা স্থূল মেয়েদেরও এ সমস্যা বেশি হয়।
কীভাবে অবাঞ্ছিত লোম তৈরি হয়?
মেয়েদের শরীরে স্বাভাবিকভাবে এন্ড্রোজেন বা পুরুষ হরমোনের পরিমাণ খুব অল্প। কিন্তু কখনো ডিম্বাশয় বা এডরেনাল গ্রন্থি থেকে এই এন্ড্রোজেন অধিক পরিমাণে তৈরি হলে বা এন্ড্রোজেনের অধিক কার্যকারিতার কারণে এই হারসুটিজম দেখা দিতে পারে।
কী কী কারণে অতিরিক্ত এন্ড্রোজেন তৈরি হয়?
প্রথমেই জেনে নেওয়া ভালো যে এটা কোনো রোগ নয়, বরং লক্ষণ। বিভিন্ন কারণে পুরুষ হরমোন এন্ড্রোজেনের আধিক্য হয় মেয়েদের রক্তে।

কারণগুলো হলো:
 পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রম: ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে অবাঞ্ছিত লোমের কারণ এটি। অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধির পাশাপাশি মুখে ব্রন, মাথার চুল পরা, ঘাড়ে কালো দাগ, ওজন বৃদ্ধি বা স্থ্থূলতা, অনিয়মিত মাসিক, গর্ভধারণে সমস্যা, উচ্চ রক্তশর্করা-কোলেস্টরল, উচ্চ রক্তচাপ, ডিম্বাশয়ে সিস্ট ইত্যাদি থাকতে পারে।
 অনির্ণিত কারণ: অনেক সময় সুনির্দিষ্ট কারণ অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরও পাওয়া যায় না। পারিবারিক ইতিহাস থাকে বা স্থূল মেয়েদের ক্ষেত্রে দেখা দেয়।
 ডিম্বাশয় এবং এডরেনালগ্রন্থির টিউমার বা হাইপারপ্লাসিয়া: এ রকম টিউমার থেকে অত্যধিক পরিমাণ এন্ড্রোজেন হরমোন নিঃসরণের জন্য গলার স্বর পরিবর্তিত হতে পারে, শরীরের গঠন বা মাংসপেশির পুরুষালি পরিবর্তন ঘটে, এমনকি জননেন্দ্রিয়রও পরিবর্তন দেখা দেয়।
 অন্যান্য হরমোনজনিত রোগ: থাইরয়েডের সমস্যা, কুসিংস সিনড্রম, এক্রোমেগালি, প্রোলেকটিনোমা, ইনসুলিন রেজিসটেন্স সিনড্রম ইত্যাদি কারণে এই সমস্যা হতে পারে। তবে এগুলো বিরল সমস্যা।
 ওষুধ: ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়ও এ সমস্যা হতে পারে। যেমন স্টেরয়েড, ডেনাজল, মিনোক্সিডিল, মেটোক্লোপ্রামাইড, মিথাইলডোপা, ফেনোথায়াজিন, প্রজেস্টেরন ইত্যাদি।
চিকিৎসা:
 কারণ নির্ধারণ এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া জরুরি।
 বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয় এবং কমপক্ষে ছয় মাস সময় লাগতে পারে ফল পাওয়া শুরু হতে।
 ওষুধের পাশাপাশি ওয়াক্সিং, শেভিং, ক্রিম, ইলেকট্রলাইসিস, লেসার ইত্যাদির মাধ্যমে সাময়িকভাবে লোম কমিয়ে ফেলা যায়।

 ওজন কমানো অত্যন্ত জরুরি। উচ্চ রক্তশর্করা, কোলেস্টরল বা উচ্চরক্তচাপ হলে চিকিৎসা নিন।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

সুস্থ, স্বাভাবিক জীবনের জন্য দরকার একটি সুস্থ হূদ্যন্ত্র। কোনো রকম পূর্বাভাস ছাড়াই হূদেরাগ যেকোনো সময় কেড়ে নেয় জীবন। সারা বিশ্বে হূদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতি বছর প্রায় দুই কোটি লোকের মৃত্যু হয়। হার্ট অ্যাটাক হওয়ার পর প্রায় ৪০ শতাংশ রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার আগেই মৃত্যুবরণ করেন। তাই আক্রান্ত হওয়ার আগেই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
হূদেরাগ কেন হয়, কাদের হয়

 পরিবারে কারও হূদেরাগ থাকলে
 অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস
 অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ
 অতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান
 অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা এবং অলস জীবনযাত্রা
 অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ, উৎকণ্ঠা
 অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। এই বিষয়গুলো একজন মানুষের হূদেরাগের ঝুঁকি বা আশঙ্কা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়। একবার ভেবে দেখুন, এর কোনোটি বা একাধিক আপনার জন্যও প্রযোজ্য কি না।
নিয়ম মেনে চলুন: যদি আপনি ঝুঁকিপূর্ণ তালিকায় পড়েও যান, তবু হতাশ হওয়ার বা ভেঙে পড়ার কিছু নেই। আপনি একটু সচেতন হলেই হূদেরাগকে ঠেকাতে পারবেন। তার জন্য আপনার চাই একটি সুশৃঙ্খল ও সুনিয়ন্ত্রিত জীবন।
 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। রক্তে উচ্চ শর্করা রক্তনালিগুলোতে নেতিবাচক পরিবর্তন আনে যা হূদেরাগকে ত্বরান্বিত করে।
 উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করুন, জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনুন, নিয়মিত ওষুধ খান।
 ধূমপান, তামাক পাতা, জর্দা, গুল ইত্যাদি চিরতরে পরিহার করুন। তামাকের নানা রকম বিষাক্ত পদার্থের প্রতিক্রিয়ায় ধমনি, শিরার নানা রকম সমস্যা হয়।
 অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন। ওজন বেড়ে গেলে হূদ্যন্ত্রকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হয়।
 হূদ্যন্ত্রকে সুস্থ রাখার জন্য ব্যায়ামের বিকল্প নেই। প্রতিদিন হাঁটুন, কায়িক শ্রমের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
 খাবারে অতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে হবে।
 কম চর্বি ও কম কোলস্টেরলযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। এর পরিবর্তে শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার বেছে নিন।

 অতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি এবং মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

আগামীকাল ১৩ মার্চ, বিশ্ব কিডনি দিবস। কিডনি রোগ সম্পর্কে অনেকেই সঠিকভাবে জানেন না। এই রোগের লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায় নিয়ে কথা বলেছেন বারডেম জেনারেল হাসপাতালের নেফ্রোলজি (কিডনি রোগ) বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সারোয়ার ইকবাল।


কেন হয় কিডনির রোগ?
কিডনি রোগের প্রধানতম কারণ কিডনির প্রদাহ। উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে তা থেকেও হতে পারে এই রোগ। আবার যাঁদের রক্তচাপ অতিরিক্ত কম থাকে, তাঁদেরও হঠাৎ বিকল হয়ে যেতে পারে কিডনি। তবে এ ক্ষেত্রে রোগটি সহজে নিরাময়যোগ্য।

কীভাবে বুঝবেন কিডনির সমস্যা?
কিডনির রোগীদের শারীরিক দুর্বলতা, ক্ষুধামন্দা, বমি, পায়ে পানি আসা—এ ধরনের সমস্যা হতে পারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শুরুর দিকে তেমন কোনো লক্ষণ থাকে না। যখন সমস্যা দেখা দেয়, তখন হয়তো দুটি কিডনিই সম্পূর্ণভাবে নষ্ট হয়ে যায় এবং তা থেকে নিরাময়ের জন্য তেমন কিছু করার থাকে না। তাই কিডনি ভালো আছে কি না তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে জেনে নেওয়া উচিত। এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে রয়েছে প্রস্রাব পরীক্ষা ও রক্তে ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ নির্ণয় করা।

যাঁরা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন

প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে পরিমাণমতো। প্রতিদিন একটি ডিমের সাদা অংশ, দুই টুকরো মাছ এবং দুই টুকরো মুরগির মাংস খাবেন। আমিষসমৃদ্ধ খাবার এর চেয়ে বেশি খাওয়া যাবে না। কামরাঙা খাওয়া চলবে না একদমই। এটি আপনার কিডনিকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করবে। যাঁদের কিডনির সমস্যা খুব বেশি, তাঁদের অন্যান্য ফলের ব্যাপারেও রয়েছে নিষেধাজ্ঞা। অনেকের পা ফুলে যায়, তাঁরা এক দিনে এক লিটারের বেশি পানি পান করতে পারবেন না।

কারা রয়েছেন কিডনির রোগের ঝুঁকিতে?

বয়স্ক ব্যক্তিরা রয়েছেন ঝুঁকিতে। ৩৫ বছর বয়সের পর থেকে প্রতিবছরই কিডনির কার্যক্ষমতা কিছুটা কমতে থাকে। ৭০ বছর নাগাদ তা অত্যন্ত কমে যায়, আর তাই বেড়ে যায় কিডনির রোগের ঝুঁকি। যাঁদের ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে নেই, তাঁরাও রয়েছেন ঝুঁকিতে। আগুনে পোড়া, ডায়রিয়া বা অতিরিক্ত বমি হওয়ার কারণে রক্তচাপ কমে যায়, তখন কিডনি রোগ হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

প্রতিরোধ করুন


পর্যাপ্ত পানি পান করুন। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দৈনিক আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করা প্রয়োজন। আবার যাঁরা খুব বেশি দৈহিক পরিশ্রম করেন, তাঁদের প্রতিদিনের পানির চাহিদা আরও বেশি। আর যাঁদের প্রস্রাবে সংক্রমণ হয়, তাঁদের প্রচুর পানি পান করা উচিত। কামরাঙা খাওয়ার ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। আপনার কিডনি ভালো আছে কি না তা জানার জন্য অন্তত একবার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান।

Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

হাঁটতে গেলেই টের পাচ্ছেন পায়ের গোড়ালিতে বেশ ব্যথা। অনেকটা কাঁটা বিঁধলে যে রকম হয় তেমন। আবার শীতে তো বটেই, সারা বছর পা ফাটার সমস্যা আছে। এ বিষয়ে নানা পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (পঙ্গু হাসপাতাল) সহকারী অধ্যাপক মনিরুল হক।

কেন হয় গোড়ালিতে ব্যথা?
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ ধরনের ব্যথার নির্দিষ্ট কোনো কারণ থাকে না। তবে ক্যালকেনিয়ান স্পার ও প্যান্টার ফাসাইটিস নামক অসুখে গোড়ালিতে ব্যথা হতে পারে। পুরু ব্যান্ডের মতো একটি অংশের সাহায্যে পায়ের গোড়ালির হাড় পায়ের পাতার অন্যান্য অংশের সঙ্গে লাগানো থাকে, সেই ব্যান্ডটি কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ­প্যান্টার ফাসাইটিস নামক রোগ হয়। হাঁটতে গিয়ে বা দৌড়াতে গিয়ে বা কোনো কারণে হঠাৎ ব্যথা লেগে এমনটা হতে পারে। বয়সজনিত কারণেও কারও কারও এমন হয়। আর ক্যালকেনিয়ান স্পার নামক রোগটিতে পায়ের ক্যালকেনিয়াম নামক হাড়ে খানিকটা বাড়তি হাড় তৈরি হয়, যার ফলে গোড়ালিতে ব্যথা করতে পারে।

কাদের হয় গোড়ালির ব্যথা?
উচ্চতার তুলনায় ওজন বেশি এবং যাঁরা ডায়াবেটিসে ভুগছেন, সাধারণত তাঁদেরই এ ধরনের ব্যথা বেশি হয়ে থাকে। মেয়েদের মধ্যে এ ধরনের সমস্যা বেশি হয়ে থাকে, তবে যে কেউই ভুগতে পারেন গোড়ালির ব্যথায়।

কী করবেন গোড়ালিতে ব্যথা হলে?
নরম স্যান্ডেল ব্যবহার করুন। এমন জুতো পরুন, যা আপনার গোড়ালিকে পায়ের আঙুলের থেকে কিছুটা উঁচুতে রাখবে। ব্যথা কমানোর জন্য ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। আক্রান্ত স্থানে গরম সেঁক দিতে পারেন। সমস্যা বেশি মনে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। প্রয়োজনে আপনাকে ফিজিওথেরাপি নিতে হতে পারে।

পায়ের গোড়ালি অতিরিক্ত ফাটছে?
শীতকালে অনেকেরই গোড়ালি ফাটে। কারও কারও আবার সারা বছরই গোড়ালি ফাটার সমস্যা থাকে। ফাটা গোড়ালির কারণেও হতে পারে ব্যথা। ফাটা গোড়ালি সহজেই জীবাণুর দ্বারা সংক্রমণ হতে পারে। এটি প্রতিরোধ করতে পা পরিষ্কার রাখতে হবে। পায়ের গোড়ালিতে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।

কিছু সতর্কতা
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। উচ্চতার তুলনায় যদি আপনার ওজন বেশি থাকে, তাহলে তা কমাতে চেষ্টা করুন। খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রা পরিবর্তনের মাধ্যমে অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। আরামদায়ক জুতা ব্যবহার করতে হবে।


Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

শীত পেরিয়ে এখন গরম পড়তে শুরু করেছে। আবহাওয়ার এই পরিবর্তনের সময়ে দেখা দেয় নানা অসুখ-বিসুখ। এ সময়ে ছড়ায় এমনি একটি মারাত্মক রোগের নাম টাইফয়েড। টাইফয়েড রোগ পানিবাহিত। সালমনেলা টাইফি ও প্যারাটাইফি জীবাণু থেকে টাইফয়েড রোগ হয়ে থাকে।
টাইফয়েডের লক্ষণ

প্রচণ্ড মাথাব্যথা, গলাব্যথা, পেটব্যথা, শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া, জ্বরে শরীরের তাপমাত্রা ১০৩-১০৪ ফারেনহাইট, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, চামড়ায় লালচে দানা দেখা দেওয়া টাইফয়েডের প্রাথমিক লক্ষণ। অনেক ক্ষেত্রেই এই জ্বর প্রথম সপ্তাহে ধরা পড়ে না। দ্বিতীয় বা তৃতীয় সপ্তাহে জ্বর ধরা পড়ে এবং মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। ওষুধ চলা অবস্থায়ও সপ্তাহ খানেক জ্বর থাকতে পারে।
টাইফয়েডের কারণ
টাইফয়েডের অন্যতম কারণ হলো দূষিত খাবার গ্রহণ। এ ছাড়া আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে এবং পানির মাধ্যমেও এই রোগের জীবাণু ছড়ায়। এ রোগের জটিলতাও নেহাত কম নয়। রক্তক্ষরণ, অগ্নাশয়ে প্রদাহ, মেরুদণ্ডে সংক্রমণ এমনকি কিডনিতেও বড় ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে টাইফয়েড থেকে।
কী করবেন
টাইফয়েড হলে কী করতে হবে সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন চিকিত্সক ড. দীনা শারমিন—
রক্ত পরীক্ষা
টাইফয়েড পানিবাহিত জীবাণুর মাধ্যমে ছড়ায়। তাই টাইফয়েড হয়েছে কি না, তা বুঝতে সবার আগে অসুস্থ ব্যক্তির রক্ত পরীক্ষা করতে হবে।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা
সব সময় পরিষ্কার পোশাক পরতে হবে। নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। অবশ্যই হাত ভালোভাবে ধুতে হবে। ঘরের জিনিসপত্র নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে এবং আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহূত জিনিসপত্র আলাদা করে রাখতে হবে।
পানি, খাবারে সতর্কতা
পানি ফুটিয়ে পান করতে হবে। খাবার গরম করে খেতে হবে। বাইরের খাবার খেলে সব সময় সচেতন থাকতে হবে। অপরিষ্কার শাক-সবজি ও কাঁচা-ফলমূল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
বাসস্থান ও টয়লেটের সুব্যবস্থা
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট ব্যবহার করতে হবে। লক্ষ রাখতে হবে কোনোভাবেই যেন টয়লেটে ময়লা বা পানি জমে না থাকে। আক্রান্ত ব্যক্তির টয়লেট নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। আক্রান্ত ব্যক্তিকে খোলামেলা ও পরিষ্কার বাসায় রাখতে হবে।

টাইফয়েড হয়েছে কি না, তা যেমন রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হতে হবে, তেমনি ওষুধ খাওয়ার জন্যও অবশ্যই রোগীকে একজন চিকিত্সকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

অনেকেই কমবেশি এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়েন। সবার সঙ্গে বসে কথা বলছেন, হঠাৎ পেটে নিম্নমুখী চাপ, অর্থাৎ গ্যাস।
একটু বেশি বয়সে এ সমস্যা বেশি হয়। পেটে গ্যাসের আক্রমণ কেন হয়, সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকলে আপনি সহজেই অপ্রীতিকর অবস্থা এড়াতে পারেন। আঁশযুক্ত খাবার ও শাকসবজি বেশি খেলে পাকস্থলী তার সবটা সহজে পরিপাক করতে পারে না। কিছু খাবার অপরিপাক অবস্থায় চলে যায় ক্ষুদ্রান্ত্রে। সেখানে কিছু ব্যাকটেরিয়া ওসব খাবার খায়। এদের আয়ু খুব কম। মৃত ব্যাকটেরিয়াগুলো থেকে গ্যাস তৈরি হয়। অস্বস্তির কারণ এটাই। তাই সকাল ও দুপুরে শাকসবজি-ফলমূল পরিমিত খাওয়া ভালো। দিনে খেলে সমস্যা নেই, কারণ হাঁটা-চলাফেরায় থাকলে খাদ্য সহজে পরিপাক হয়। বিকেল ও রাতে ওসব খাবার খুব কম খান। ঘন ডালও সহজে পরিপাক হয় না। ফল বা ফ্রুকটোজও দুর্ভোগের কারণ হতে পারে। পরিমিত আহার গ্যাসের প্রকোপ কমায়। কারও গ্যাসের সমস্যা দীর্ঘদিন চলতে থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। পেটে গ্যাসের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা ক্যানসারের লক্ষণও হতে পারে।


It`s suggest by expert you can read

পেটে যাদের গ্যাসের সমস্যা তারা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নাক্স ভমিকা ২০০ একবার খালি পেটে এক ডোজ খাবেন। এক মাসের মধ্যে না কমলে সালফার ২০০ খালি পেটে একবার খাবেন। ৯৫% লোকের গ্যাসের সমস্যা এতেই চলে যাবে। সাবধান, তাড়াতাড়ি আরোগ্যের আশায় ওষুধ দ্বিতীয়বার খাবেন না। খালিপেটে ওষুধ খাওয়ার পর এক ঘণ্টার মধ্যে কিছু খাবেন না। সেই সাথে দুই বেলা আহারের পর ২/৩ মিনিট বজ্রাসনে বসলে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্যাসের সমস্যা চলে যাবে। মহিলারা নামাজ পড়ার সময় যেভাবে বসে তাশাহুদ (আত্তাহিয়াতু) ও দরূদ পড়েন সেভাবে বসাকেই (ঘাড় ও মেরুদণ্ড সোজা রেখে) যোগশাস্ত্রে বজ্রাসন বলে।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::

::: Gaxon Health Care :::

চোখের নিচে কালি নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই। এই চোখের কালি দূর করতে কত কিছুই না করলেন। একটু কমলেও আবার আগের মতো হয়ে যায়। তাহলে উপায়? পরামর্শ দিয়েছেন মিডফোর্ড হাসপাতালের চক্ষু বিভাগের প্রধান অধ্যাপক শামসুল হক।

এর কারণ
 জন্মগত
 নিদ্রাহীনতা
 অ্যালার্জি
 ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
 রক্তস্বল্পতা
 গর্ভাবস্থা বা ঋতুচক্রের সময়
 বয়সের প্রভাব
 অনেক সময় যকৃতের সমস্যা
সমস্যা দূর করতে
 পরিমিত ঘুমানোর অভ্যাস। অন্তত সাত-আট ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
 ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায় এমন ওষুধ পরিহার করতে হবে।
 পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করুন। তবে রাতে ঘুমানোর আগে বেশি পানি খাওয়া অনুচিত।
 চোখ কচলানো একেবারে বাদ দিন। চোখে ঠান্ডা সেঁক দিতে পারেন।
 মাথার নিচে অতিরিক্ত বালিশ ব্যবহার করতে পারেন। এটি অনেক সময় চোখের ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে।

 প্রচুর সবুজ মৌসুমি শাকসবজি আর ফলমূল খান।
 ধূমপান থেকে বিরত থাকুন।
 দুশ্চিন্তা আর মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকুন।
 রোদে বাইরে বের হলে রোদচশমা ব্যবহার করতে পারেন।

ঘরে বসে সহজেই আপনি প্রাকৃতিক উপায়ে চোখের নিচের কালি দূর করতে পারেন।
 পাতলা করে কাটা শসা চোখে দিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট চোখ বন্ধ রাখুন।
 ব্যবহূত টি ব্যাগ ফ্রিজে রেখে সকালে ১০ থেকে ১৫ মিনিট চোখে রাখুন।
 পাতলা করে কাটা আলুর টুকরা ফ্রিজে রেখে চোখে রাখুন।
 আলু ও শসা সমপরিমাণে মিশিয়ে চোখের চারপাশে ক্রিম হিসেবে লাগাতে পারেন।
 টমেটোর রস অনেক ক্ষেত্রে উপকারী।

কখন চিকিৎসককে দেখানো জরুরি
চোখের কালো দাগ এবং ফোলা যদি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এবং দৃষ্টিতে ব্যাঘাত ঘটে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। অযথা বাজারের বাহারি ক্রিমে আকৃষ্ট হবেন না। এতে উল্টো হিতে বিপরীত হতে পারে।

নিয়মিত নিজের যত্ন নিন, হাসিখুশি থাকুন।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips, Gaxon Health Care, www.gaxon.in
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::


::: Gaxon Health Care :::

সারা বিশ্বে আবাদ হওয়ার দিক থেকে ৪ নম্বরে রয়েছে যে সবজিটি, সেটি হলো শসা। শসার রয়েছে হরেক গুণ। রূপচর্চা ও মেদ নিয়ন্ত্রণসহ নানা উপযোগিতা আছে এই সহজলভ্য সবজির।
শসার হাজার গুণের মধ্যে ১৪টি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরেছেন খাদ্য বিশেষজ্ঞরা। আসুন, একবার নজর বোলাই:
দেহের পানিশূন্যতা দূর করে
ধরুন আপনি এমন কোথাও আছেন, যেখানে হাতের কাছে পানি নেই, কিন্তু শসা আছে। বড়সড় একটা শসা চিবিয়ে খেয়ে নিন। পিপাসা মিটে যাবে। আপনি হয়ে উঠবেন চনমনে।কারণ, শসার ৯০ শতাংশই পানি।
দেহের ভেতর-বাইরের তাপ শোষক
কখনো কখনো আপনি শরীরের ভেতর-বাইরে প্রচণ্ড উত্তাপ অনুভব করেন। দেহে জ্বালাপোড়া শুরু হয়। এ অবস্থায় একটি শসা খেয়ে নিন।এ ছাড়া সূর্যের তাপে ত্বকে জ্বালা অনুভব করলে শসা কেটে ত্বকে ঘষে নিন। নিশ্চিত ফল পাবেন।
বিষাক্ততা দূর করে
শসার মধ্যে যে পানি থাকে তা আমাদের দেহের বর্জ্য ও বিষাক্ত পদার্থ অপসারণে অনেকটা অদৃশ্য ঝাটার মতো কাজ করে। নিয়মিত শসা খাওয়ায় কিডনিতে সৃষ্ট পাথরও গলে যায়।
প্রাত্যহিক ভিটামিনের শূন্যতা পূরণ করে
প্রতিদিন আমাদের দেহে যেসব ভিটামিনের দরকার হয়, তার বেশির ভাগই শসার মধ্যে বিদ্যমান। ভিটামিন এ, বি ও সি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও শক্তি বাড়ায়। সবুজ শাক ও গাজরের সঙ্গে শসা পিষে রস করে খেলে এই তিন ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ হবে।
ত্বকবান্ধব খনিজের সরবরাহকারী
শসায় উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও সিলিকন আছে, যা ত্বকের পরিচর্যায় বিশেষ ভূমিকা রাখে। এ জন্য ত্বকের পরিচর্যায় গোসলের সময় শসা ব্যবহার করা হয়।
হজম ও ওজনহ্রাসে সহায়ক
শসায় উচ্চমাত্রায় পানি ও নিম্নমাত্রার ক্যালরিযুক্ত উপাদান রয়েছে। ফলে যাঁরা দেহের ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্য শসা আদর্শ টনিক হিসেবে কাজ করবে। যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁরা স্যুপ ও সালাদে বেশি বেশি শসা ব্যবহার করবেন। কাঁচা শসা চিবিয়ে খেলে তা হজমে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। নিয়মিত শসা খেলে দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠ-কাঠিন্য দূর হয়।
চোখের জ্যোতি বাড়ায়
সৌন্দর্যচর্চার অংশ হিসেবে অনেকে শসা গোল করে কেটে চোখের পাতায় বসিয়ে রাখেন।এতে চোখের পাতায় জমে থাকা ময়লা যেমন অপসারিত হয়, তেমনি চোখের জ্যোতি বাড়াতেও কাজ করে।চোখের প্রদাহপ্রতিরোধক উপাদান প্রচুর পরিমাণে থাকায় ছানি পড়া ঠেকাতেও এটি কাজ করে।
ক্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে
শসায় সিকোইসোলারিসিরেসিনোল, ল্যারিসিরেসিনোল ও পিনোরেসিনোল—এ তিনটি আয়ুর্বেদিক উপাদান আছে। জরায়ু, স্তন ও মূত্রগ্রন্থিসহ বিভিন্ন স্থানে ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি কমানোর সঙ্গে এই তিন উপাদানের জোরালো সম্পর্ক রয়েছে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে
ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি দেয়, কোলস্টেরল কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

মুখ পরিষ্কার রাখে
দুর্গন্ধযুক্ত সংক্রমণে আক্রান্ত মাড়ির চিকিৎসায় শসা দারুণ কাজ করে। গোল করে কাটা এক স্লাইস শসা জিহ্বার ওপরে রেখে সেটি টাকরার সঙ্গে চাপ দিয়ে আধা মিনিট রাখুন। শসার সাইটোকেমিক্যাল এর মধ্যে বিশেষ বিক্রিয়া ঘটিয়ে আপনার মুখের জীবাণু ধ্বংস করবে। সজীব হয়ে উঠবে আপনার নিঃশ্বাস।

চুল ও নখ সতেজ করে
শসার মধ্যে যে খনিজ সিলিকা থাকে তা আমাদের চুল ও নখকে সতেজ ও শক্তিশালী করে তোলে। এ ছাড়া শসার সালফার ও সিলিকা চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

গেঁটেবাত থেকে মুক্তি
শসায় প্রচুর পরিমাণে সিলিকা আছে। গাজরের রসের সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে খেলে দেহের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নেমে আসে। এতে গেঁটেবাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

মাথাধরা থেকে নিষ্কৃতি
ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পর অনেকের মাথা ধরে। শরীর ম্যাজম্যাজ করে। শসায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও সুগার আছে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার আগে কয়েক স্লাইস শসা খেয়ে নিলে ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পর এ সমস্যা থাকবে না।

কিডনি সুস্থ রাখে

শরীরের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ঠিক রাখে শসা। এতে কিডনি থাকে সুস্থ ও সতেজ।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips.
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::
::: Gaxonn Technology News :::
মুঠোফোন যেমন আমাদের জীবনকে সহজ করে তুলেছে তেমনি এর অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে মানুষের মধ্যে নানান বদভ্যাসও গড়ে উঠছে। অনেকের কাছে জীবনের স্বাভাবিক সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে গেছে মুঠোফোন। নানা কাজে প্রতিদিন অসংখ্যবার চোখ রাখতে হয় মুঠোফোনের পর্দায় বা পরীক্ষা করে দেখতে হয় কেউ কল করেছে কি না। মানুষের সঙ্গে বারবার যন্ত্রের এই ক্ষণিকের সাক্ষাৎকে গবেষকেরা বলেন, ‘মাইক্রো-ইন্টারঅ্যাকশন’। অভ্যাসবশত গড়ে ওঠা মাইক্রো-ইন্টারঅ্যাকশন মানুষের জীবনে যন্ত্রণাদায়ক হয়ে উঠতে পারে।
মুঠোফোন-সৃষ্ট বদভ্যাসের মধ্যে একটি হচ্ছে টয়লেটে বসে মোবাইলে বার্তা পাঠানো, কথা বলার মতো ঘটনা। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের চালানো এক জরিপে দেখা গেছে প্রতি চারজনের অন্তত তিনজন টয়লেটে গিয়ে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন।
মুঠোফোনের কারণে গড়ে ওঠা অভ্যাসের আরেকটি হচ্ছে সকালে ঘুম থেকে উঠেই মোবাইল খুঁজে বেড়ানো। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে যেখানেই মোবাইল ফোন রাখা হোক না কেনো সকালে ঘুম থেকে উঠে সবার আগে মোবাইল ফোনটি নেড়েচেড়ে দেখার অভ্যাস গড়ে তোলেন অনেকেই।  শুধু ঘুম থেকে জেগে মোবাইল হাতড়ানোই নয়, ঘুমাতে যাওয়ার আগে সর্বশেষ যে কাজটি অনেকেই করছেন তা হচ্ছে মোবাইল ঘাঁটাঘাঁটি করা।
মোবাইলের পেছনে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করা এখন অনেকের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। অ্যাপ্লিকেশন কেনা থেকে শুরু করে স্মার্টফোনটিকে ফ্যাশন পণ্য হিসেবে ব্যবহার করতে অনেকেই এর পেছনে অঢেল অর্থ খরচ করছেন এখন।
মুঠোফোন হাতে থাকায় যেখানে সেখানে সবকিছুরই ছবি তোলায় ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন ব্যবহারকারী। আর অযথা এই ছবি তোলার অভ্যাস পরিণত হচ্ছে বদভ্যাসে।

মুঠোফোনে গেম খেলা বা অতিরিক্ত সময় ভিডিও দেখার মতো অভ্যাসও তৈরি হচ্ছে। মুঠোফোনের চার্জার দেখলেই অনেক ব্যবহারকারীকে ঝাঁপিয়ে পড়তে দেখা যায় যা তাঁর অভ্যাসের কারণে হতে পারে। মুঠোফোন ব্যবহারের ফলে দেখা যায় অনেকের কানে সব সময় হেডফোন দেওয়া রয়েছে। কান থেকে হেডফোন না খোলার কারণে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ কথা শুনতে পান না ব্যবহারকারী। কানে সব সময় হেডফোন দিয়ে রাখাটাও বদভ্যাসের পর্যায়েই পড়ে। অনেকেই আবার মুঠোফোনে চ্যাটিং আর বার্তা পাঠানোর কাজে সর্বক্ষণ ব্যস্ত থাকেন আর এই সব সময় ব্যস্ত থাকার বিষয়টি বদভ্যাস বলে বিবেচিত হয়। অনেকেই খাওয়ার সময় তার মোবাইল ফোন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। খাবার সামনে রেখে মুঠোফোনের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে সময় কাটানোটা তখন বদভ্যাসের পর্যায়ে পড়ে।

কারও জন্য যখন অপেক্ষা করতে হয় তখন সময় কাটানো কাটানোর উদ্দেশ্যে অনেকেই উদ্দেশ্যহীন ভাবে অ্যাপ্লিকেশন চালাতে শুরু করেন বা গেম খেলতে শুরু করেন। অনেকেই পাশে বসে থাকা কোনো ব্যক্তির সঙ্গে আলাপচারিতায় যান না। এতে সামাজিকতা নষ্ট হয়।
অতিরিক্ত মুঠোফোনের ব্যবহারে মানসিক ও শারীরিক ক্ষতি হতে পারে বলে গবেষকেরা সতর্ক করেছেন।
স্বাভাবিক সুন্দর জীবন-যাপনে মুঠোফোনের যন্ত্রণা থেকে দূরে থাকতে সাতটি উপায় মানুষের জন্য কাজে লাগতে পারে।
১. বার্তা নয়, প্রয়োজনে কথা বলতে পারেন
২. মাঝে মাঝে মুঠোফোন ব্যবহার থেকে নিজেকে বিরতি দিতে পারেন
৩. একসঙ্গে একাধিক কাজ এড়িয়ে চলুন এবং নির্দিষ্ট কাজে মনোযোগ দিন
৪. খাবার সময় মুঠোফোনের ব্যবহার এড়িয়ে চলুন
৫. ছবি তোলার আগে নিজে উপভোগ করুন
৬. ছবি আপলোড করার আগে যাচাই করুন

৭. রাতে প্রয়োজনবোধে মুঠোফোন বন্ধ করে ঘুমাতে যেতে পারেন।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips.
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::
::: Gaxonn Technology News :::
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের গবেষকেরা এমন এক ধরনের ইন্টারনেট ব্যবস্থা তৈরির দাবি করেছেন যা সার্ভার ছাড়াই চলবে। গবেষকেদের দাবি, তাঁদের তৈরি অবকাঠামোতে ইন্টারনেট ব্যবস্থা আরও বেশি সামাজিক হবে যাতে সার্ভারের পরিবর্তে পিয়ার টু পিয়ার বা স্বাধীন গ্রাহক থেকে গ্রাহকের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠবে। গবেষকেরা এর নাম দিয়েছেন ‘দ্য পারসুইট ইন্টারনেট’।

ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে পরিচালিত ‘পারসুইট’ নামের একটি প্রকল্পে সার্ভার ছাড়া ইন্টারনেট ব্যবস্থার একটি প্রোটোটাইপ তৈরি করেছেন গবেষকেরা । প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার এক খবরে বলা হয়েছে, তাঁরা দাবি করছেন, পারসুইট ইন্টারনেট হবে একটি বুদ্ধিমান ইন্টারনেট ব্যবস্থা যাতে ব্যবহারকারীদের কনটেন্ট দেখতে সরাসরি সার্ভারে প্রবেশ করতে হবে না। এতে ব্যক্তিগত কম্পিউটার কনটেন্ট গ্রহীতা হিসেবে কনটেন্ট কপি করে তা পুনরায় প্রকাশ করতে সক্ষম হবে এবং অন্যান্য গ্রহীতাকে দেখার সুযোগ করে দেবে। এতে করে তথ্য শুধু মূল উ ৎসের পরিবর্তে বিশাল কম্পিউটার নেটওয়ার্কে থাকবে। গবেষকেরা দাবি করছেন, এই পদ্ধতিতে ইন্টারনেট হবে দ্রুতগতির এবং ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বাড়বে।


গবেষকেরা দাবি করেছেন, বর্তমান ইন্টারনেট ব্যবস্থায় যে ইউনিফর্ম রিসোর্স লোকেটর বা ইউআরএল পদ্ধতিতে তথ্য খোঁজা হয় পারসুইট ইন্টারনেট ব্যবস্থায় তা ইউনিফর্ম রিসোর্স আইডেন্টিফায়ারস বা ইউআরআই হিসেবে খোঁজা হবে। কেমব্রিজ কম্পিউটার ল্যাবের গবেষক ডার্ক ট্রোসেন জানিয়েছেন, ইউনিফর্ম রিসোর্স আইডেন্টিফায়ার্স হচ্ছে তথ্যটি বা কনটেন্ট কি তার সহজ পরিচিতি।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips.
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::
::: Gaxonn Technology News :::
সকালের তুলনায় বিকেলবেলা মানুষ মিথ্যাচার ও প্রতারণার আশ্রয় নেয় বেশি। কারণ, ক্লান্তির কারণে দিনের এ সময় তারা নিজেদের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানীরা এমনটিই দাবি করছেন। সাইকোলজিক্যাল সায়েন্স সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

স্বেচ্ছাসেবকদের দুটি দলে ভাগ করে একটি কম্পিউটারনির্ভর খেলায় অংশ নিতে বলেন গবেষকেরা। এতে সাফল্যের জন্য পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়। সকালে ও বিকেলে খেলতে দিয়ে দেখা যায়, স্বেচ্ছাসেবকেরা সকালে সুষ্ঠুভাবে খেললেও বিকেলে প্রায়ই মিথ্যা বা প্রতারণামূলক কৌশলের আশ্রয় নেন। আরেকটি পরীক্ষায় ওই স্বেচ্ছাসেবকদের শব্দ ব্যবহারের একটি খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়। এতে তাঁরা সকালবেলায় নৈতিকতা-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন শব্দ ব্যবহার করলেও বিকেলে অন্যান্য গতানুগতিক শব্দ ব্যবহার করেছেন। গবেষকেরা এর আগেও পৃথক একটি গবেষণায় দেখেছেন, বেলা বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মানুষের নৈতিকতাবোধ হ্রাস পায়। টেলিগ্রাফ।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips.
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::
::: Gaxonn Technology News :::
সরকারি চাকরি যদি দুর্নীতির আখড়া হয়, তাহলে সৎ মানুষেরা সেখানে যোগ দিতে চান না। ছোটখাটো কাজেও যাঁরা প্রতারণার আশ্রয় নেন, সরকারি চাকরির প্রতি তাঁরাই সাধারণত বেশি আগ্রহী হয়ে থাকেন। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় এ তথ্য পাওয়া গেছে।
দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা মোট ৬০০ জন শিক্ষার্থীর আচরণের একটি পরীক্ষা নেন। এতে তাঁদের একটি লুডুর ছক্কা নিক্ষেপ করে কত উঠেছে জানাতে বলা হয়। শর্ত ছিল, যত বেশি নম্বর উঠবে, তত বেশি অর্থ দেওয়া হবে। এতে দেখা যায়, ভারতের বেঙ্গালুরুর শিক্ষার্থীরা নিজেদের নম্বর বাড়িয়ে বলেছেন। আর প্রতারণামূলক কৌশল অবলম্বনকারী এই ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে সরকারি চাকরির প্রতি আগ্রহ অন্যদের তুলনায় ৬ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। আরেক পরীক্ষায় ওই শিক্ষার্থীদের কিছু অর্থ দাতব্য কাজে এবং বাকিটা নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিতে বলা হয়। এতে দেখা যায়, যাঁরা বেশির ভাগ অর্থ নিজেদের জন্য রেখেছিলেন, সরকারি চাকরির প্রতি তাঁরাই বেশি আগ্রহী।

হার্ভার্ডের শিক্ষক রেমা হানা বলেন, সরকারি চাকরিতে দুর্নীতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত কেউ সাধারণত তাতে যেতে চাইবেন না।


আরেক গবেষক শিং-য়ি ওয়াং বলেন, তাঁদের পরীক্ষায় প্রতারণামূলক আচরণের যে প্রমাণ মিলেছে, তা থেকে বাস্তবেও সরকারি কর্মকর্তাদের আচরণের ব্যাপারে কিছুটা অনুমান করা যায়। টেলিগ্রাফ।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips.
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।
::: Thanks to visit on  Gaxonn :::
::: Gaxonn Technology News :::
মার্কিন গবেষকেরা সম্প্রতি গ্রাফিনি নামের বিশেষ উপাদান ব্যবহার করে এমন কম্পিউটার চিপ তৈরি করেছেন যাতে বিদ্যুৎ শক্তির পরিবর্তে আলো ব্যবহূত হয়। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবলের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গ্রাফিনি নিয়ে গবেষণা করে ২০১০ সালে যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা নোবেল পুরস্কার জিতেছিলেন। ২০০৪ সালে এক অণু পুরুত্বের এই কার্বন গ্রাফিনি আবিষ্কার করেছিলেন গবেষকেরা। গ্রাফিনিকে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালি উপাদান বলেন গবেষকেরা যা ইস্পাতের চেয়ে ৩০০ গুণ শক্তিশালী।
এমআইটি ও কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেদের সঙ্গে আইবিএমের গবেষকেরা মিলে গ্রাফিনি চিপ তৈরি করেছেন।
‘নেচার ফোটোনিকস’ সাময়িকীতে গবেষণা সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেদের দাবি, গ্রাফিনি চিপ ব্যবহারে কম্পিউটারে বিদ্যুত্ খরচ কমবে এবং তাপ উত্পন্ন হবে না। এ ছাড়াও সাশ্রয়ী খরচে দ্রুতগতিসম্পন্ন গ্রাফিনি চিপ তৈরি করা যাবে।

অবশ্য, গ্রাফিনি চিপ তৈরির বিষয়টি একেবারে নতুন নয়। ফিনল্যান্ডের মুঠোফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নকিয়া মোবাইল ডিভাইসে গ্রাফিনি চিপ তৈরির বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন  নকিয়াকে গ্রাফিনি চিপ নিয়ে গবেষণার জন্য ১৩৫ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে।
Source:- Abp News,The Stateman,Masable,Bartoman,Kolom,Aajkaal,prothom alo technology, Times of India, BBC, Technology Android, NDTV, News India,Android rap,Techtune with Android,In Technology,Android Gear, CNN, Telegraph, Gaxonn technology News, Gaxonn News/Tips.
যদি এই পোস্ট তোমার কোনও উপকার বা জ্ঞান অর্জনে এর কাজে লাগে, তবে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারো।

::: Thanks to visit on  Gaxonn :::